expr:class='"loading" + data:blog.mobileClass'>
চলছে । চলবে । অবিরাম...

কিছু সত্য বাক্য...


* গাধা একশো বছর বাঁচলেও সিংহ হয় না।
* মানুষ সিংহের প্রশংসা করে, কিন্তু আসলে গাধাকেই পছন্দ করে।
* সুন্দর মনের থেকে সুন্দর শরীর অনেক আকর্ষণীয়। কিন্তু ভণ্ডরা বলেন উল্টো কথা।
* অধিকাংশ সুদর্শন পুরুষই আসলে সুদর্শন গর্দভ।
* অধিকাংশ রূপসীর হাসির শোভা মাংসপেশির কৃতিত্ব, হৃদয়ের কৃতিত্ব নয়।
* কোনো দেশের লাঙলের রূপ দেখেই বোঝা যায় ওই দেশের মেয়েরা কেমন নাচে, কবিরা কেমন কবিতা লেখেন, বিজ্ঞানীরা কী আবিষ্কার করেন, আর রাজনীতিকেরা কতোটা চুরি করে।
* মানুষ যখন তার শ্রেষ্ঠ স্বপ্নটি দেখে তখনি সে বাস করে তার শ্রেষ্ঠ সময়ে।
* কবিতা এখন দু-রকম: দালালি ও গালাগালি।
* মসজিদ ও মন্দির ভাঙার সময় একটি সত্য দীপ্ত হয়ে ওঠে যে আল্লা ও ভগবান কতো নিষ্ক্রিয়, কতো অনুপস্থিত!
* ধার্মিক কখনোই সম্পূর্ণ মানুষ নয়, অনেক সময় মানুষই নয়।
* পুঁজিবাদের ঈশ্বরের নাম টাকা; আর মন্দিরের নাম ব্যাংক।
* পশু আর পাখিরাই মানবিক।বদমাশ হওয়ার থেকে পাগল হওয়া অনেক মানবিক.
* * সৎ মানুষ মাত্রই নিঃসঙ্গ, আর সকলের আক্রমণের লক্ষ্যবস্তু।
* পুঁজিবাদী পর্বের সবচেয়ে বড়ো ও জনপ্রিয় কুসংস্কারের নাম প্রেম।
* * যে বুদ্ধিজীবী নিজের সময় ও সমাজ নিয়ে সন্তুষ্ট, সে গৃহপালিত পশু।
* * শাড়ি প’রে শুধু শুয়ে থাকা যায়; এজন্যে বাঙালি নারীদের হাঁটা হচ্ছে চলমান শোয়া।
* বাঙালি একশো ভাগ সৎ হবে, এমন আশা করা অন্যায়। পঞ্চাশ ভাগ সৎ হ’লেই বাঙালিকে পুরস্কার দেয়া উচিত।
* মানুষের ওপর বিশ্বাস হারানো পাপ, তবে বাঙালির ওপর বিশ্বাস রাখা বিপজ্জনক।
* বাঙালি যখন সত্য কথা বলে তখন বুঝতে হবে পেছনে কোনো অসৎ উদ্দেশ্য আছে।
* * বাঙালি অভদ্র, তার পরিচয় রয়েছে বাঙালির ভাষায়। কেউ এলে বাঙালি জিজ্ঞেস করে, ‘কী চাই?’ বাঙালির কাছে আগন্তুকমাত্রই ভিক্ষুক। অপেক্ষা করার অনুরোধ জানিয়ে বাঙালি বলে, ‘দাঁড়ান।’ বসতে বলার সৌজন্যটুকুও বাঙালির নেই।
* * এখানে অসতেরা জনপ্রিয়, সৎ মানুষেরা আক্রান্ত।
* যতোদিন মানুষ অসৎ থাকে, ততোদিন তার কোনো শত্রু থাকে না; কিন্তু যেই সে সৎ হয়ে ওঠে, তার শত্রুর কোনো অভাব থাকে না।
* আমাদের অঞ্চলে সৌন্দর্য অশ্লীল; অসৌন্দর্য শ্লীল। রূপসীর সামান্য নগ্ন বাহু দেখে ওরা হৈ চৈ করে, কিন্তু পথে পথে ভিখিরিনির উলঙ্গ দেহ দেখে একটুও বিচলিত হয় না।
* মহামতি সলোমনের নাকি তিনশো পত্নী আর সাত হাজার উপপত্নী ছিলো। আমার মাত্র একটি পত্নী। তবু সলোমনের চরিত্র সম্পর্কে কারো কোনো আপত্তি নেই, কিন্তু আমার চরিত্র নিয়ে সবাই উদ্বিগ্ন।
* আগে কাননবালারা আসতো পতিতালয় থেকে, এখন আসে বিশ্ববিদ্যালয় থেকে।
* বীরপুরুষ মরে একবার কাপুরুষ মরে বারবার ।
* পাবার আশা করোনা কিছুই পাবে না, হারিয়ে ফেলো খুজে পাবার সম্ভাবনা থাকবে ।

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন